Posts

How write a letter to your friend join the picnic

Narail 20th January 2024 Dear friend I have received your letter just now.I hope you are well.I am also well.You will be very glad to know that we are going to the Niribili picnic spot for the picnic next week.We have taken all the necessary preparation.We shall start our journey from our school gate at 8 am in the morning.I hope you will come in time and share with our joy.Don,t forget bring your camera with you.We are waiting for you.  No more today give my salaam to your parents and love to the younger,s. Your loving friend Ariful Islam

ডিমের খোসার পাউডারের বিভিন্ন ব্যবহার

 ডিমের খোসার পাউডারের বিভিন্ন ব্যবহার। ফেলে না দিয়ে ডিমের খোসা কী কী কাজে ব্যবহার করতে পারেন দেখে নিন এক নজরে: গাছের সার: ডিমের খোসার পাউডার গাছের সার হিসেবে খুবই ভালো।পাউডার গাছের চারপাশে ছিটিয়ে দিন,গাছের জন্য ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস হয়ে উঠবে এটি। কীটনাশক: যারা বাগান করেন তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হলো কীটপতঙ্গ। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে গাছকে পোকামাকড় থেকে বাঁচানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায় খোঁজেন অনেকেই।তাদের জন্য, ডিমের খোসা এক্ষেত্রে দুর্দান্ত প্রাকৃতিক কীটনাশক এটি। চারা রোপণ: ডিমের খোসায় পাউডার মাটিতে মিশিয়ে তাতে বীজ বুনে নিন। বীজ থেকে শেকড় গজানো শুরু করলে বাগানের  গাছ পুষ্টি নিয়ে বড় হবে। থালাবাসন পরিষ্কার: আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে থালাবাসন পরিষ্কার করতে চান তাহলে ডিমের খোসার পাউডার কাজে লাগতে পারেন। বেকিং সোডার সঙ্গে একটু পাউডার মিশিয়ে প্রাকৃতিক ডিশ ক্লিনিং পাউডার তৈরি করে ফেলতে পারবেন। এটি কঠিন সব দাগ দূর করতে পারে। একটি স্পঞ্জ বা কাপড় দিয়ে এই মিশ্রণটি দাগ দূর হওয়া পর্যন্ত আলতোভাবে স্ক্রাব করুন। ত্বকের যত্নে: পার্লারের কাজ হবে এখন ঘরে।আপনি জেনে থাকবেন আপনি

পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার কৌশল।

 পরীক্ষায় ভাল করার জন্য কিছু পদ্ধতি আছে: 1. পড়াশোনা নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করুন এবং সময় সুযোগ প্রদান করুন। 2. নিয়মিত পড়ার আদর্শ সময় বেঁধে রাখুন এবং অবশ্যই তার মেয়াদ পূর্ণ করুন। 3. নোট নোটবুক তৈরি করুন এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নোট করুন। 4. অভ্যাসের জন্য প্রশ্নপত্র অনুসন্ধান করুন এবং সেগুলি সমাধান করুন। 5. অধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করুন যদি কোনো সন্দেহ বা সমস্যা থাকে। 6. পরীক্ষা দিতে আগে ভালো ঘুম নিন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খান। 7. ধ্যান দিন নেতিবাচক প্রশ্নগুলি থেকে সঠিক উত্তর প্রদানের জন্য। 8. পরীক্ষা দিতে সময়ের মধ্যে সাক্ষাত্কার করে উত্তর লিখুন এবং মৌলিক হওয়া চেষ্টা করুন। 9. উত্তর দেওয়ার আগে সম্পূর্ণ প্রশ্নপত্র পরীক্ষা করুন এবং অবশ্যই সময়ের মধ্যে যে কোনো অমিলে দিক নেয়ার চেষ্টা করুন। 10. পরীক্ষার পর নিজের প্রদর্শন সম্পর্কে মন্তব্য করুন এবং যে কোনো পুনরাবৃত্তির জন্য প্রস্তুত থাকুন।

কীভাবে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করবো।

 একটি ওয়েবসাইট দাড়া করার জন্য কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে: 1. **ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন**: প্রথমে একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করুন যেটি আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হবে। 2. **হোস্টিং সার্ভার**: ওয়েবসাইটের ফাইল স্টোর করতে হবে সার্ভারে, সেই জন্য হোস্টিং সার্ভার নিন। 3. **ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট**: আপনার ওয়েবসাইটের লেআউট ডিজাইন করুন এবং প্রোগ্রামিং ভাষাতে কোড করুন। 4. **কন্টেন্ট তৈরি এবং যুক্ত করা**: আপনার ওয়েবসাইটের জন্য উপযুক্ত কন্টেন্ট তৈরি করুন এবং সেগুলি ওয়েবসাইটে যুক্ত করুন। 5. **টেস্ট এবং লাইভ করা**: ওয়েবসাইটের সব বিষয়টি পরীক্ষা করুন এবং শেষে ওয়েবসাইটটি লাইভ করুন। এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলে আপনি একটি ওয়েবসাইট দাড় করতে পারবেন।

কীভাবে মনিটাইজেশন করবো।

 মনিটাইজেশন করার সহজ এবং কার্যকরী উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে: 1. **বিজ্ঞাপন প্রদর্শন**: আপনি আপনার ওয়েবসাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা সামগ্রিক প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে মনিটাইজেশন করতে পারেন। 2. **সাবস্ক্রিপশন সেবা**: ব্যবহারকারীদের জন্য পেশাদার সেবা বা উত্পাদনের জন্য মাসিক অথবা বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন চার্জ নিতে পারেন। 3. **ই-কমার্স বিক্রয়**: আপনি আপনার উৎপাদন বা সেবা বিক্রি করে মূল্য প্রাপ্ত করতে পারেন। 4. **এফিলিয়েট মার্কেটিং**: অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বা সেবা প্রচার করে বিক্রি করার জন্য কমিশন পান। 5. **ডিজিটাল ডাউনলোড বিক্রয়**: ইবুক, মিউজিক, ভিডিও বা অন্যান্য ডিজিটাল উৎপাদন বিক্রি করে মনিটাইজেশন করুন। 6. **স্পন্সরশিপ এবং পেআপ**: বিশেষ ইভেন্ট, প্রোগ্রাম বা কনটেন্ট পেআপ এবং স্পন্সরশিপ লাভ করুন। 7. **ডোনেশন**: আপনি আপনার পাঠকদের থেকে ডোনেশন গ্রহণ করতে পারেন যা আপনার কাজ সমর্থন করতে সাহায্য করতে পারে। 8. **লাইসেন্স বিক্রয়**: আপনি আপনার উত্পাদনের লাইসেন্স বিক্রি করে আয় করতে পারেন। উপরোক্ত মাধ্যমের মধ্যে একটি বা একাধিক ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের উপার্জন বাড়াতে পারেন।

জীবন বদলে দেওয়ার মত তিনটি কথা।

 https://www.facebook.com/share/r/QBnwHpWyEy5iwCn5/?mibextid=FBR327

আধুনিক বাংলাদেশের বিবর্তন

 শিরোনাম: আধুনিক বাংলাদেশের বিবর্তন: একটি ঐতিহাসিক ওভারভিউ   **পরিচয়:**   গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর উর্বর বদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি সমৃদ্ধ এবং জটিল ইতিহাস রয়েছে যা এর আধুনিক পরিচয়কে রূপ দিয়েছে।  প্রাচীন সভ্যতা থেকে ঔপনিবেশিক শাসন এবং স্বাধীনতার সংগ্রাম পর্যন্ত, বাংলাদেশের ইতিহাস স্থিতিস্থাপকতা, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং রাজনৈতিক উত্থানের বর্ণনা প্রতিফলিত করে।   **প্রাচীন সভ্যতা:**   যে অঞ্চলটি এখন বাংলাদেশ, সেখানে হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করা হয়েছে, নিওলিথিক এবং ব্রোঞ্জ যুগের প্রাচীন সভ্যতার প্রমাণ রয়েছে।  মৌর্য ও গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রত্নতাত্ত্বিক অবশিষ্টাংশ এবং সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার রেখে এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করেছিল।   **মধ্যযুগ:**   মধ্যযুগীয় সময়ে, বাংলা বাণিজ্য ও সংস্কৃতির একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হিসেবে আবির্ভূত হয়, যা সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্য এবং তার বাইরের বণিকদের আকর্ষণ করে।  পাল এবং সেন রাজবংশ এই অঞ্চলে শাসন করেছিল, একটি সমৃদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তিক এবং শৈল্পিক ঐতিহ্যকে লালন করেছিল, যার প্রমাণ বিখ্যাত বিক্রমশীলা এবং নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দ্বারা।   **ঔপনিব