Posts

Showing posts from February, 2024

কীভাবে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করবো।

 একটি ওয়েবসাইট দাড়া করার জন্য কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে: 1. **ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন**: প্রথমে একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করুন যেটি আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হবে। 2. **হোস্টিং সার্ভার**: ওয়েবসাইটের ফাইল স্টোর করতে হবে সার্ভারে, সেই জন্য হোস্টিং সার্ভার নিন। 3. **ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট**: আপনার ওয়েবসাইটের লেআউট ডিজাইন করুন এবং প্রোগ্রামিং ভাষাতে কোড করুন। 4. **কন্টেন্ট তৈরি এবং যুক্ত করা**: আপনার ওয়েবসাইটের জন্য উপযুক্ত কন্টেন্ট তৈরি করুন এবং সেগুলি ওয়েবসাইটে যুক্ত করুন। 5. **টেস্ট এবং লাইভ করা**: ওয়েবসাইটের সব বিষয়টি পরীক্ষা করুন এবং শেষে ওয়েবসাইটটি লাইভ করুন। এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলে আপনি একটি ওয়েবসাইট দাড় করতে পারবেন।

কীভাবে মনিটাইজেশন করবো।

 মনিটাইজেশন করার সহজ এবং কার্যকরী উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে: 1. **বিজ্ঞাপন প্রদর্শন**: আপনি আপনার ওয়েবসাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা সামগ্রিক প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে মনিটাইজেশন করতে পারেন। 2. **সাবস্ক্রিপশন সেবা**: ব্যবহারকারীদের জন্য পেশাদার সেবা বা উত্পাদনের জন্য মাসিক অথবা বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন চার্জ নিতে পারেন। 3. **ই-কমার্স বিক্রয়**: আপনি আপনার উৎপাদন বা সেবা বিক্রি করে মূল্য প্রাপ্ত করতে পারেন। 4. **এফিলিয়েট মার্কেটিং**: অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বা সেবা প্রচার করে বিক্রি করার জন্য কমিশন পান। 5. **ডিজিটাল ডাউনলোড বিক্রয়**: ইবুক, মিউজিক, ভিডিও বা অন্যান্য ডিজিটাল উৎপাদন বিক্রি করে মনিটাইজেশন করুন। 6. **স্পন্সরশিপ এবং পেআপ**: বিশেষ ইভেন্ট, প্রোগ্রাম বা কনটেন্ট পেআপ এবং স্পন্সরশিপ লাভ করুন। 7. **ডোনেশন**: আপনি আপনার পাঠকদের থেকে ডোনেশন গ্রহণ করতে পারেন যা আপনার কাজ সমর্থন করতে সাহায্য করতে পারে। 8. **লাইসেন্স বিক্রয়**: আপনি আপনার উত্পাদনের লাইসেন্স বিক্রি করে আয় করতে পারেন। উপরোক্ত মাধ্যমের মধ্যে একটি বা একাধিক ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের উপার্জন বাড়াতে পারেন।

জীবন বদলে দেওয়ার মত তিনটি কথা।

 https://www.facebook.com/share/r/QBnwHpWyEy5iwCn5/?mibextid=FBR327

আধুনিক বাংলাদেশের বিবর্তন

 শিরোনাম: আধুনিক বাংলাদেশের বিবর্তন: একটি ঐতিহাসিক ওভারভিউ   **পরিচয়:**   গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর উর্বর বদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি সমৃদ্ধ এবং জটিল ইতিহাস রয়েছে যা এর আধুনিক পরিচয়কে রূপ দিয়েছে।  প্রাচীন সভ্যতা থেকে ঔপনিবেশিক শাসন এবং স্বাধীনতার সংগ্রাম পর্যন্ত, বাংলাদেশের ইতিহাস স্থিতিস্থাপকতা, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং রাজনৈতিক উত্থানের বর্ণনা প্রতিফলিত করে।   **প্রাচীন সভ্যতা:**   যে অঞ্চলটি এখন বাংলাদেশ, সেখানে হাজার হাজার বছর ধরে বসবাস করা হয়েছে, নিওলিথিক এবং ব্রোঞ্জ যুগের প্রাচীন সভ্যতার প্রমাণ রয়েছে।  মৌর্য ও গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রত্নতাত্ত্বিক অবশিষ্টাংশ এবং সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার রেখে এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করেছিল।   **মধ্যযুগ:**   মধ্যযুগীয় সময়ে, বাংলা বাণিজ্য ও সংস্কৃতির একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হিসেবে আবির্ভূত হয়, যা সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্য এবং তার বাইরের বণিকদের আকর্ষণ করে।  পাল এবং সেন রাজবংশ এই অঞ্চলে শাসন করেছিল, একটি সমৃদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তিক এবং শৈল্পিক ঐতিহ্যকে লালন করেছিল, যার প্রমাণ বিখ্যাত বিক্রমশীলা এবং নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দ্বারা।   **ঔপনিব

কিভাবে বাংলা শব্দটি এলো

  বাংলা' বা 'বাংগালা' শব্দটির সঠিক উৎপত্তিটি অজানা রয়েছে। সম্ভবত ১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি এ অঞ্চলে বসবাসকারী   দ্রাবিড়   গোষ্ঠী 'বঙ' থেকে 'বঙ্গ' শব্দটির উদ্ভব হয়েছে। অন্যান্য সূত্র থেকে ধারণা করা হয় যে অস্ট্রিক জাতির সূর্যদেবতা "বোঙ্গা" থেকে বঙ্গ কথাটির উদ্ভব হয়েছে।   মহাভারত , ভারতীয়   পুরাণ   ও হরিবংশের মতে রাজা বলির বঙ্গ নামে এক ক্ষেত্রজ পুত্র ছিলেন যিনি প্রাচীন 'বঙ্গ রাজ্য' প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। [১৩]   রাষ্ট্রকূট রাজা তৃতীয় গোবিন্দের নেসারী শিলালিপিতে প্রথম 'বঙ্গলা' শব্দটির উল্লেখ রয়েছে যেখানে ধর্মপালকে 'বঙ্গলার রাজা' বলে উল্লেখ করা হয়েছে। একাদশ শতাব্দীতে বাংলা আক্রমণকারী   চোল সাম্রাজ্যের   রাজা প্রথম রাজেন্দ্র চোলার নথি নিশ্চিত করে যে, সে সময়   গোবিন্দচন্দ্র   বাংলার শাসক ছিলেন। সেই নথিতে বাংলাকে "বাঙ্গালা-দেশ" বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং বাংলার বর্ষাকালের স্পষ্ট বর্ণনাস্বরূপ লিপিবদ্ধ রয়েছে যে, বাঙ্গালা-দেশ যেখানে কখনও বৃষ্টি থামেনা ।   [১৪]   সুলতান ইলিয়াস শাহ   "শাহ-ই-বাঙ্গালাহ" না