ডিমের খোসার পাউডারের বিভিন্ন ব্যবহার। ফেলে না দিয়ে ডিমের খোসা কী কী কাজে ব্যবহার করতে পারেন দেখে নিন এক নজরে: গাছের সার: ডিমের খোসার পাউডার গাছের সার হিসেবে খুবই ভালো।পাউডার গাছের চারপাশে ছিটিয়ে দিন,গাছের জন্য ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস হয়ে উঠবে এটি। কীটনাশক: যারা বাগান করেন তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হলো কীটপতঙ্গ। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে গাছকে পোকামাকড় থেকে বাঁচানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায় খোঁজেন অনেকেই।তাদের জন্য, ডিমের খোসা এক্ষেত্রে দুর্দান্ত প্রাকৃতিক কীটনাশক এটি। চারা রোপণ: ডিমের খোসায় পাউডার মাটিতে মিশিয়ে তাতে বীজ বুনে নিন। বীজ থেকে শেকড় গজানো শুরু করলে বাগানের গাছ পুষ্টি নিয়ে বড় হবে। থালাবাসন পরিষ্কার: আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে থালাবাসন পরিষ্কার করতে চান তাহলে ডিমের খোসার পাউডার কাজে লাগতে পারেন। বেকিং সোডার সঙ্গে একটু পাউডার মিশিয়ে প্রাকৃতিক ডিশ ক্লিনিং পাউডার তৈরি করে ফেলতে পারবেন। এটি কঠিন সব দাগ দূর করতে পারে। একটি স্পঞ্জ বা কাপড় দিয়ে এই মিশ্রণটি দাগ দূর হওয়া পর্যন্ত আলতোভাবে স্ক্রাব করুন। ত্বকের যত্নে: পার্লারের কাজ হবে এখন ঘরে।আপনি জেনে থা...
1. Dress them in warm and protective clothing such as coats, hats, scarves, and gloves to keep them warm when playing outside. 2. Ensure they are properly hydrated and well-fed with nutritious, warm meals to keep their immune system strong. 3. Teach them the importance of handwashing and good hygiene to prevent the spread of cold and flu germs. 4. Keep them active with indoor activities and exercise to maintain their physical health and energy levels. 5. Monitor their exposure to screens and encourage them to engage in other activities like reading, arts and crafts, and puzzles. 6. Check for signs of seasonal illnesses such as the flu and cold, and seek medical attention if necessary. 7. Make sure your home is warm and cozy to create a comfortable environment for them to relax and play in. 8. Keep an eye on their mental and emotional well-being and offer support if they are feeling down or isolated during the winter months. 9. Plan fun winter activities like sledding, ice skating,...
পরীক্ষায় ভাল করার জন্য কিছু পদ্ধতি আছে: 1. পড়াশোনা নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করুন এবং সময় সুযোগ প্রদান করুন। 2. নিয়মিত পড়ার আদর্শ সময় বেঁধে রাখুন এবং অবশ্যই তার মেয়াদ পূর্ণ করুন। 3. নোট নোটবুক তৈরি করুন এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নোট করুন। 4. অভ্যাসের জন্য প্রশ্নপত্র অনুসন্ধান করুন এবং সেগুলি সমাধান করুন। 5. অধ্যাপকের সাথে যোগাযোগ করুন যদি কোনো সন্দেহ বা সমস্যা থাকে। 6. পরীক্ষা দিতে আগে ভালো ঘুম নিন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খান। 7. ধ্যান দিন নেতিবাচক প্রশ্নগুলি থেকে সঠিক উত্তর প্রদানের জন্য। 8. পরীক্ষা দিতে সময়ের মধ্যে সাক্ষাত্কার করে উত্তর লিখুন এবং মৌলিক হওয়া চেষ্টা করুন। 9. উত্তর দেওয়ার আগে সম্পূর্ণ প্রশ্নপত্র পরীক্ষা করুন এবং অবশ্যই সময়ের মধ্যে যে কোনো অমিলে দিক নেয়ার চেষ্টা করুন। 10. পরীক্ষার পর নিজের প্রদর্শন সম্পর্কে মন্তব্য করুন এবং যে কোনো পুনরাবৃত্তির জন্য প্রস্তুত থাকুন।
Comments
Post a Comment